• বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০৯:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কসবা ইউনিয়ন পরিষদের (২৩-২৪) অর্থ বছরের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা। নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় (টাউন হাইস্কুল)’র প্রধান শিক্ষক হাসিনুর রহমান শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত গরম মসলার মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে পাইকারি এবং খুচরা ব‍্যবসায়ীগণের সাথে মতবিনিময় সভা সাপাহারে বঙ্গবন্ধুর “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির অর্ধশত বর্ষ উদযাপন তাহেরপুরে বিনামূল্যে চক্ষু শিবিরের উদ্বোধন করেন, মেয়র কালাম।  গোমস্তাপুরে দুই ভাইয়ের হাতে, আপন চাচাতো ভাই খুন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে রংপুর জেলা যুবলীগের শান্তি সমাবেশ ।  ফ্রি ব্লাড গ্রুপ নির্ণয় ও ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পেইন এনটিভির সাংবাদিকের নামে ডাকাতির মিথ্যা মামলা, আড়াই বছর ভোগান্তির পর বেকসুর খালাস নাচোলে শিক্ষকদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বদলগাছীতে ফুল কপির বাম্পার ফলন দাম না থাকায় হতাশ কৃষক ফুলকপি ক্ষেতে হতাশ দাঁড়িয়ে কৃষক

Reporter Name / ১১৮ Time View
Update : শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

হারুনুর রশিদ (হারুন) বদলগাছী নওগাঁ প্রতিনিধিঃ-
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় কোলা ইউনিয়নে শীতকালীন সবজি ফুলকপির বাম্পার ফলন হয়েছে। তবুও নেই কৃষকের মুখে হাসি। গত মৌসুমের চেয়ে এ মৌসুমে ফুলকপির ফলন অনেক বেশি হয়েছে।

এ বছর বদলগাছী উপজেলায় কোলা ইউনিয়নে প্রায় ৮৫ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে। যা গতবছরের চেয়ে কম। অন্য বছরের তুলনায় এ বছর ফুলকপির ফলন আশা অনুরূপ অনেক বেশিই হয়েছে। ফুলকপির বাম্পার ফলন হওয়ার পরও নেই কৃষকের মুখে হাসি।

ফলন বেশি হওয়ার পরেও লোকসান গুণতে হচ্ছে অধিকাংশ কৃষককে। যার ফলে হতাশায় ভোগছেন বদলগাছী উপজেলার কোলা ইউপির ফুলকপি চাষিরা।

হতাশার কারন জানতে চাইলে, উপজেলার কোলা ইউনিয়নের খামার আক্কেল পুর গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল হোসেন বলেন এ মৌসুমে ফুল কপির ফলন অন্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। কিন্তু ফলন ভালো হলেও সঠিক মূল্য পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতিটি ফুলকপি ফলানোর জন্য প্রায় দশ টাকা খরচ হচ্ছে।কিন্তু কপি স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে গেলে দাম পাওয়া যাচ্ছে মাত্র পাঁচ টাকা। এজন্য ফলন বেশি হওয়ার পরেও নেই কৃষকের মুখে আনন্দের হাসি।

একই গ্রামের কৃষক মো. দুলাল হোসেন বলেন, ৩৩ শতাংশ জমিতে ফুলকপি চাষ করতে তার খরচ হয়েছে ১৬/১৭ হাজার টাকা, আর কপি বিক্রি করে মাত্র ১২/১৪ হাজার টাকা হাতে পেয়েছে, এ বছর ফুলকপি চাষ করে তার প্রায় ৫/৬ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে।

এ ব্যাপারে কোলা ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি অফিসার মোঃআলমগীর জানান উপজেলার কোলা ইউনিয়নে প্রায় ৮৫ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে। যা গতবছরের চেয়ে কম। অন্য বছরের তুলনায় এ বছর ফুলকপির ফলন আশা অনুরুপ অনেক বেশিই হয়েছে। ফুলকপির ফলন ভালো হওয়ার পরেও স্থানীয় বাজারে
কপির দাম না থাকায় হতাশায় পড়েছে এই অঞ্চলের কৃষকেরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!