• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নাচোলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার বরাদ্দের অর্থ লোপাটের অভিযোগ খামারিদের নাচোলে গুণীজন সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি প্রদান নাচোল জামায়াত বিএনপির ৩ প্রার্থীর মনোনায়ন প্রত্যাহার নাচোলে নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের মাঝে ৮লাখ ৯হাজার টাকা ও ১৬১টি সাইকেল বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের জীবন মানোন্নয়নের ১৬৭ জনকে বাইসাইকেল বিতরণ সমসপুর দাখিল মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে কোষাগার শূন্য করার অভিযোগ শিক্ষকদের ! শিবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত সর্বজনীন পেনশন স্কিম বুথ উদ্বোধন করলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসাক এ.কে.এম গালিভ খাঁন নাচোল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক নুরুল হক ফনি মাস্টার এর মৃত্যু।

সাপাাহারে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

Reporter Name / ২২৬ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

মনিরুল ইসলাম, সাপাহার; নওগাঁ


নওগাঁর সাপাহারে ষড়যন্ত্রকারী ও চক্রান্তকারী মাসিরা চৌধুরী’র মিথ্যা প্রচারনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহাজান হোসেন মন্ডল।

বৃহষ্পতিবার বিকেল ৩টায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে উক্ত সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত কয়েকদিন আগে জৈনক মাসিরা চৌধুরী তার নামে মিথ্যা অপপ্রচার করে। যা ইন্ডিপিন্ডেন্ট টেলিভিশনে সংবাদ আকারে প্রকাশিত হয়। মাসিরা চৌধুরী যে ধরনের বক্তব্য প্রদান করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন যে, “আমার জীবনে আমি কোন দিন কথিত ওই মাসিরা চৌধুরীকে দেখিনি বা চিনিওনা। অথচ তিনি তার বক্তব্যে আমাকে জালিয়াত বলে উল্লেখ করেছেন। আমি নাকি তার সম্মতির জাল দলিল তৈরী করে আত্মসাত করেছি। তার বক্তব্যে তিনি যে সম্পত্তির কথা উল্লেখ করেছেন তা তার ভাই মাকসুমুল হক চৌধুরী বিক্রি করেছেন। যা নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার জনৈক জুলফিকার আলী নামক এক ব্যক্তি ক্রয় করেন। উক্ত জুলফিকার আলীর সাথেও আমার কোন সম্পর্ক নেই। কথিত ওই মাসিরা চৌধুরী তার বক্তব্যে আমার মান সম্মানের ব্যপক ক্ষতি সাধন করেছেন। প্রকৃত ঘটনা না বুঝে তিনি আমাকে তাদের ব্যক্তিগত পারিবাকি ঝামেলায় জড়িয়েছেন।”উপজেলা চেয়ারম্যান বার বার চ্যালেঞ্জ করে বলেন, তিনি যে তার সম্পত্তি জাল করে নিয়েছেন তার বিষয়ে ওই মাসিরা চৌধুরীর সাহস থাকলে সে তা প্রমান করুক। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্র্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

জমির মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী বলেন, “আমার বাবা দীর্ঘদিন আগে আমার নামে জমি হেবা করে দেন। যা থেকে আমি বিক্রয় করি। এখানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্জান হোসেনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।”
জমি ক্রেতা জুলফিকার আলী বলেন, “আমি মাকসুমুল হক চৌধুরীর কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। এখানে মাসিরা চৌধুরী কেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে টানছেন তা আমার বুঝে আসছে না।”

সংবাদ সম্মেলনে জমির প্রকৃত মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী,তার বোন মরিা চৌধুরী, ক্রেতা জুলফিকার আলী সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।

এম.এস.হোসেন/


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!