• শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ১০:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নাচোলে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু গোমস্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  আশরাফ আলী আলিম নির্বাচিত নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল কাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা ইয়াসমিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে ২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আজ বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদের নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে-২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কোটালীপাড়া বজ্রপাতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত গোমস্তাপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন ঝিনাইদ সীমান্ত থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ আপন দুই ভাইকে আটক করেছে ৫৮ বিজিবি নাচোল উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবু পুলিশের হাতে গ্রেফতার! গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃ’ত্যু

দেনার দায়ে যুবলীগ নেতা অবরুদ্ধ, পুলিশে উদ্ধার

Reporter Name / ১৭৪ Time View
Update : সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়ন শাখা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুদ দেনার দায়ে পাওনাদারের হাতে তিন ঘন্টা অবরুদ্ধ ছিলেন। গত ২২ নভেম্বর দুপুরে পুলিশে হস্তক্ষেপে সে উদ্ধার হয়।
সরেজমিনের তথ্যমতে, কানসাট ঘাট এলাকার মুদি ব্যবসায়ী মোঃ মনিরুল ইসলামের কাছ থেকে বাঁকিতে দুই লক্ষাধিক টাকার মালামাল ক্রয় করে যুবলীগ নেতা মাসুদ। ক্রয়কৃত চাল, ডাল, চিনিসহ বিভিন্ন পণ্যাদি ত্রাণ বিতরণ করে সে। দুই লক্ষ টাকার মালামাল কিনে মাত্র ছাব্বিস হাজার টাকা জমা দিলে ১লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা বাঁকি থেকে যায়। দোকান মালিক মনিরুল মাসুদের কাছে পাওনা টাকা চাইতে গেলে আজ দিব কাল দিব বলে সময় পার করতে থাকে। তার কথার প্রতি কোন ভরসা না পেয়ে এক পর্যায়ে মাসুদের নিকটতম আত্মীয় স্বজনদের দারস্থ হয়ে মুনিরুল ব্যর্থ হয়। দীর্ঘ সময় ধরে তাকে হয়রান করার ফলে সে অতিষ্ট হয়ে উঠে। মাসুদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়ার পথে তাকে কানসাট ব্রীজের উপর দাঁড় করে টাকার কথা বলতে গেলে মাসুদ এবং মুনিরুলের মাঝে বাকবিতন্ডা হয়। মুনিরুল এসময় মাসুদকে অবরুদ্ধ করে। মাসুদকে আটকের খবর পেয়ে অনেক পাওনাদার ঘটনাস্থলে এসে তাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।
তিন ঘন্টা অবরুদ্ধ থাকাররর পর শিবগঞ্জ থানার এসআই মোঃ আজিম সঙ্গিয় ফোর্স নিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে মাসুদকে থানায় নিয়ে যায়।
এবিষয়ে মাসুদ জানান, আমার কাছে টাকা পাবে এটা সত্য। কিন্তু আমাকে রাস্তায় আটকিয়ে মারধর করে।
মুনিরুল মাসুদের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন আমি কোন খারাপ ব্যবহার করিনি। বরং মাসুদ আমাকে মারার জন্য উত্তপ্ত হয়।
এসময় মাসুদের মোটর সাইকেল চালক মোঃ ইব্রাহিম জানান, মাসুদকে কোন ধরনের মারধর করা হয়নি। বরং মাসুদ মুনিরুলের উপর চড়াও হয়। তখন মুনিরুল পাওনা টাকার জন্য মাসুদকে ধরে।
যুবলীগ নেতা মোঃ মাসুদ শ্যামপুর ইউনিয়নের বাজিতপুর বাহাদুর মোড়লের টোলা গ্রামের মোঃ তোহরুল ইসলামের ছেলে।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফরিদ হোসেন জানান, মাসুদ আর মুনিরুলের মাঝে পাওনা টাকা পয়সা নিয়ে ঝামেলা ছিল। পরিস্থিতি উত্তপ্ত থাকায় আইন শৃংখলার অবনতি যাতে না হয় সে জন্য পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিবেশ শান্ত করে। মাসুদের বিরুদ্ধে এ বিষয়ে লিখিত কোন অভিযোগ না থাকায় মাসুদকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!