• শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০৮:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নাচোলে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু গোমস্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  আশরাফ আলী আলিম নির্বাচিত নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল কাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা ইয়াসমিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে ২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আজ বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদের নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে-২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কোটালীপাড়া বজ্রপাতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত গোমস্তাপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন ঝিনাইদ সীমান্ত থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ আপন দুই ভাইকে আটক করেছে ৫৮ বিজিবি নাচোল উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবু পুলিশের হাতে গ্রেফতার! গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃ’ত্যু

যশোরের শার্শায় পৈত্রিক ভিটা দখলের চেষ্টা: অভিযোগ করেছেন সহিদুল গং

Reporter Name / ২২৭ Time View
Update : বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

মোঃসেলিম রেজা তাজ,ব্যুরো চীফ: যশোরের শার্শার উলাশী ইউনিয়নের গিলাপোল গ্রামে পৈত্রিক ভিটা থেকে উচ্ছেদের চেষ্টা ও দখলের অভিযোগ করেছেন গিলাপোল গ্রামের মৃত কেসমত আলীর ২য় পুত্র মোঃ সহিদুল ইসলাম গং।

পৈত্রিক ভিটা জমির দখলদার মোঃ সহিদুল ইসলাম স্থানীয় সংবাদ কর্মীদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, তার এই জমি থেকে উচ্ছেদের পায়তারা করছেন একই গ্রামের মৃত গফুর গাজীর পুত্র আঃ জলিল।

তিনি বলেন , যশোর জেলার শার্শা থানার অন্তর্গত ৮ড় গিলাপোল মৌজায় এস এ দাগ ৩৮৯,৩৯০,৩৯১ এর মোট ৫৩ শতক বাস্ত ভিটা ও ডাঙ্গা জমির মধ্যে ৪১ পুন্য ১/২ শতক জমি আমার পিতা কেসমত আলীর মৃত্যুর পর আমি সহিদুল ইসলাম গং ভোগ দখল করে আসছি।

অভিযোগকারী শহিদুল ইসলাম আরও বলেন এস এ দাগ নং ৩৯০,৩৯১ এর কিছু জমি আমার পিতা কেসমত আলী একই গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিল এর নিকট বিক্রি করেন। কিন্তু এস এ দাগ নং ৩৮৯ এর জমি আমার বাবা কোন ব্যাক্তির নিকট বিক্রি করেন নাই।

বিভিন্ন সময় আমার পৈতৃক ভিটা থেকে আমার পরিবারকে উচ্ছেদ করতে গেলে একই গ্রামের বিবাদী জলিলের বিরুদ্ধে আমি বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত যশোর এর মোকদ্দমাঃ ফৌঃকাঃআইনের ১৪৪ ধারায় মামলা করি। যার মামলা নং-পি-৫১/২০।

তিনি আরও বলেন আঃ জলিলের ভগ্নিপতি নাসির বিভিন্ন সময়ে জমি থেকে উচ্ছেদের আমার ও পরিবারের উপর ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করছেন।

জমির প্রকৃত দাবিদার সহিদুল আরো জানান, বিবাদীর ওই জমির কোনো কাগজপত্র না থাকা সত্ত্বেও তারা সম্পূর্ণ প্রভাব খাটিয়ে তার পৈত্রিক জমি থেকে উচ্ছেদের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তিনি সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে তার দখলে থাকা পৈত্রিক ভিটার বিষয়ে সুষ্ঠ সমাধানের আবেদন জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে মামলার বিবাদী আব্দুল জলিল জমি থেকে উচ্ছেদের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তিনি বলেন শহিদুলের পিতা কেসমত আলীর নিকট থেকে ওই জমি আমি ক্রয় করেছি।তিনি আরও বলেন আদালত যে সিদ্ধান্ত দিবেন তিনি তা মেনে নিবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!