নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ছিনতাই যে নো নৃত্য দিনের রহস্য। কখনো রাত ১২ টাই কখনো ১১ টাই কখনোই বা রাত ৮ টায় সহ দিনের সময় ঘটে থাকে ছিনতাই।
রাজশাহী জেলা দুর্গাপুর উপজেলা শেষে প্রান্তে অবস্থিত কয়ামাজমপুর গ্রাম। এই গ্রাম দিয়ে চলে গিয়েছে তাহেরপুর টু মোহনগঞ্জ রোড। দীর্ঘ ১২ কিলোমিটার রাস্তা, এই রাস্তাটি বাগমারা ও দুর্গাপুর উপজেলা সিমানা মধ্যে বিবেচিত।
কয়ামাজমপুর গ্রামের শেষে অংশে এবং মঙ্গলপুর গ্রামের মাঝে রয়েছে তার মাঝে ১ কিলোমিটার রাস্তা এই রাস্তাটি যার নাম বাবলে কান্দর। মানুষের কাছে রহস্যময় সহ নিরাপদ নয় মনে করে অনেকে যা গত কয়েকবছর থেকে বিভিন্ন ঘটনার মতো দিয়ে প্রমাণ পেয়েছে সাধারণ মানুষ সহ ব্যবসায়ীরা। ২০১৮ সালের সন্ধার পর মোহনগন্জ হাট শেষ করে তাহেরপুরে ফিরছিলেন একজন কাপড় ব্যবসায়ী বাবলে কান্দের এসে গাড়ীর গতি রোধ করে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে কাপড়ের গাদি সহ নগদ অর্থ। তার কিছু দিন পর রাত ১১ টাই একজন কে ছুরি আঘাত করেছিলো একই স্থানে তবে তার কাছ থেকে কিছু ছিলো না এরজন্য নিতে পারে নাই। এই ঘটনা শুধু নয় ছোট বড় ঘটনা এই স্থানে ঘটে থাকে প্রতিনিয়ত। তবে কে কারা এই জায়গাতে ছিনতাই সাথে চক্র তা এখনো প্রকাশে আসেনি।
কয়ামাজমপুর গ্রামের নাইম ইসলাম বলেন, বাবলে কান্দর মাঝে মাঝেই ঘটে ছিনতাইয়ের ঘটনা এটা নিত্য নতুন ঘটনা করোনা পরিস্থিতিতে বা প্রশাসনিক ভূমিকা এখানে অনেক কম৷ তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে রাত বা দিনেও মনে মধ্যে সন্দেহ ধারণা কাজ করে ফলে অনেক মানুষ এই পথ দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। নাইম আরও বলেন প্রশাসনিক নিরাপত্তা জোরদার করলে মানুষের মাঝে ভয় কাটবে।