• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফুলকুঁড়ি স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো আন্তঃশ্রেণী বিতর্ক প্রতিযোগিতা – ২০২৪ নাচোলে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠিত মহেশপুরে ড্রাগন চাষী মিলনের ২৬শ’ ড্রাগন গাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা কোটালীপাড়া জোর পূর্বক ৭০ বিঘা ঘের তৈরি নাচোলে বিশ্ব “মা” দিবস উদযাপন নাচোলে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কে সংবর্ধনা নাচোলে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু গোমস্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  আশরাফ আলী আলিম নির্বাচিত নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল কাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা ইয়াসমিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে ২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সাপাাহারে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

Reporter Name / ২৪২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

মনিরুল ইসলাম, সাপাহার; নওগাঁ


নওগাঁর সাপাহারে ষড়যন্ত্রকারী ও চক্রান্তকারী মাসিরা চৌধুরী’র মিথ্যা প্রচারনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহাজান হোসেন মন্ডল।

বৃহষ্পতিবার বিকেল ৩টায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে উক্ত সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত কয়েকদিন আগে জৈনক মাসিরা চৌধুরী তার নামে মিথ্যা অপপ্রচার করে। যা ইন্ডিপিন্ডেন্ট টেলিভিশনে সংবাদ আকারে প্রকাশিত হয়। মাসিরা চৌধুরী যে ধরনের বক্তব্য প্রদান করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন যে, “আমার জীবনে আমি কোন দিন কথিত ওই মাসিরা চৌধুরীকে দেখিনি বা চিনিওনা। অথচ তিনি তার বক্তব্যে আমাকে জালিয়াত বলে উল্লেখ করেছেন। আমি নাকি তার সম্মতির জাল দলিল তৈরী করে আত্মসাত করেছি। তার বক্তব্যে তিনি যে সম্পত্তির কথা উল্লেখ করেছেন তা তার ভাই মাকসুমুল হক চৌধুরী বিক্রি করেছেন। যা নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার জনৈক জুলফিকার আলী নামক এক ব্যক্তি ক্রয় করেন। উক্ত জুলফিকার আলীর সাথেও আমার কোন সম্পর্ক নেই। কথিত ওই মাসিরা চৌধুরী তার বক্তব্যে আমার মান সম্মানের ব্যপক ক্ষতি সাধন করেছেন। প্রকৃত ঘটনা না বুঝে তিনি আমাকে তাদের ব্যক্তিগত পারিবাকি ঝামেলায় জড়িয়েছেন।”উপজেলা চেয়ারম্যান বার বার চ্যালেঞ্জ করে বলেন, তিনি যে তার সম্পত্তি জাল করে নিয়েছেন তার বিষয়ে ওই মাসিরা চৌধুরীর সাহস থাকলে সে তা প্রমান করুক। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্র্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

জমির মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী বলেন, “আমার বাবা দীর্ঘদিন আগে আমার নামে জমি হেবা করে দেন। যা থেকে আমি বিক্রয় করি। এখানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্জান হোসেনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।”
জমি ক্রেতা জুলফিকার আলী বলেন, “আমি মাকসুমুল হক চৌধুরীর কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। এখানে মাসিরা চৌধুরী কেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে টানছেন তা আমার বুঝে আসছে না।”

সংবাদ সম্মেলনে জমির প্রকৃত মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী,তার বোন মরিা চৌধুরী, ক্রেতা জুলফিকার আলী সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।

এম.এস.হোসেন/


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!