• শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০২:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নাচোলে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু গোমস্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  আশরাফ আলী আলিম নির্বাচিত নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল কাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা ইয়াসমিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে ২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আজ বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদের নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে-২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কোটালীপাড়া বজ্রপাতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত গোমস্তাপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন ঝিনাইদ সীমান্ত থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ আপন দুই ভাইকে আটক করেছে ৫৮ বিজিবি নাচোল উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবু পুলিশের হাতে গ্রেফতার! গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃ’ত্যু

জোরপূর্বক মালিকানাধীন পুকুরের ২৫মণ মাছ ধরার অভিযোগ

Reporter Name / ১৬৭ Time View
Update : সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি : জোরপূর্বক মালিকানাধীন পুকুর থেকে ২৫ মণ মাছ ধরে গ্রামবাসীর মাঝে ভাগ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে পোরশা উপজেলার মুশিদপুর ইউনিয়নের বালিচাঁদ গ্রামের আলহাজ্ব আফসার আলীর পুকুরে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারী) স্থানীয় প্রভাবশালীরা ভোরে জাল নামিয়ে আফসার আলীর পুকুর থেকে প্রায় ২৫ মণ মাছ ধরেন। পরে সেই মাছ গুলো গ্রামবাসীর মাঝে ভাগ করে দেন। কিন্তু ভাগ বঞ্চিত হন পুকুরের প্রকৃত মালিক আলহাজ্ব আফসার আলী।
ভুক্তভোগী আফসার আলী জানান, এই পুকুর আমার। আমার নামে দলিল ও খাজনা খারিজ রয়েছে। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ এই পুকুর ক্রয়সূত্রে ভোগ দখল করে আসছি। কিন্তু স্থানীয় চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ ও তার লোকজন এই পুকুরকে খাস বলে আমার নিজে হাতে ছাড়া মাছ জোরপূর্বক ধরে গ্রামবাসীর মাঝে বণ্টন করে দেন।
জানা যায়, ৫/৭/১২ তারিখে বালি চাঁদ গ্রামের গিয়াসউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির নিকট থেকে ১.৭৬ একর জমি কিনে নেন আফসার আলী। পরে সেই দলিল মোতাবেক খাজনা খারিজ করেন। পরবর্তী সময়ে ভোগ দখল করে আসছিলেন। এমতাবস্থায় চেয়ারম্যান ও স্থানীয় নের্তৃবৃন্দ এই পুকুর খাস বলে একটি কাগজ দেখান। পরে সেই কাগজের বলে শনিবার সকালে প্রায় ২৫ মণ বিভিন্ন জাতের মাছ ধরে এলাকাবাসীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।
স্থানীয়রা বলছেন, এটি খাস পুকুর। এখানকার মৎস্যজিবীরা এটি লিজ নিয়ে মাছ চাষ করেন।আমরা সকলে এই মাছের ভাগ পেয়েছি।

এই বিষয় নিয়ে মুশিদপুর ইউপি চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।

এব্যাপারে স্থানীয় থানা আ’লীগের সদস্য আব্দুস সালাম বলেন ” এটি খাস পুকুর। স্থানীয় মৎস্যজীবি সমিতির নামে প্রতি বছর ইজারা হয়।এবারো তাই হয়েছে। আমরা খাস পুকুর থেকে মাছ ধরে গ্রামবাসীর মাঝে ভাগ করে দিয়েছি। গ্রামের সবাই মাছ পেয়েছে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!