বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২২ নভেম্বর এটি ঘোষণা হয়। বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব সাফিয়া খাতুন ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম স্বাক্ষরিত অনুলিপি থেকেও এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তবে নতুন কমিটির ১টি সহ-সভাপতি ও ১টি সদস্য এ দুটি পদ নিয়ে বিভ্রান্তের সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হালিমা বেগম বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন।
জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হালিমা খাতুন এ প্রতিবেদককে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে। এরই মাঝে মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়।
তিনি আরও জানান, ১৫ জন সহ-সভাপতির ভেতর ১৪ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। ১ জন সদস্য পদ ফাঁকা ই রাখা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় একটি স্বার্থনেশী মহল সহ-সভাপতি কমিটির লিস্টে ১৩ নং সিরিয়াল ঘরে কলম দিয়ে সাবিহা শবনম কেয়া নামে এক জনের নাম লিখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করছেন। আমি এর তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
অন্যদিকে হিমেল নামে ফেসবুকে এক যুবক পোস্ট দিয়েছে যে, এটা কি যাদু? না হাস্যকর? কম্পিউটার টাইপিং হয়ে গেল হাতে লিখা? দৃষ্টি আকর্ষন করছি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের অবিভাবকদের। সদ্য প্রকাশিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের কমিটি দুই রকম কেন?
একই তারিখে(উপরে ডান দিকে) ঘোষিত কমিটিতে দেখা যাচ্ছে ১৩ নং টা ফাকা, অথচ রাতারাতি হাতে লিখে এই কমিটির সৌন্দর্য নষ্ট করা হয়েছে। যেখানে পরিস্কার দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কে তোয়াক্কা না করেই একটি স্বার্থনেশী মহল একাজ টি করছে। একই ঘটনা সদস্যর ২১ নম্বরে। যা বিরল এবং জঘন্যতম কাজ। বি.দ্র. কে এই হাতের লিখা মহিলা? কে ই বা করলো এই কাজ? প্রশ্ন রইলো সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দের কাছে।
রিপোর্ট – কপোত নবী। চাঁপাইনবাবগঞ্জ।