নির্ভর আধুনিক সর্বোপরি একটি মানবিক পুলিশ ইউনিট হিসেবে কার্যকর করার জন্য যোগদানের পর থেকেই তিনি বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। যার ফলশ্রুতিতে আমূল বদলে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তথা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশের ভাবমূর্তি।
করোনায় সারাদেশ যখন কার্যত লকডাউন, তখন চাঁপাইনবাবগঞ্জ মানুষ যখন খাবারের জন্য রাস্তায় বেরিয়ে আসছে, তখন তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, দেওয়াসহ নানা মানবিক কাজে সবার আগে পাওয়া যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পুলিশকে। পুলিশের পোশাকের বাইরে তিনি যেনো সবার কাছে হয়ে উঠেছেন #পরমপ্রিয় কেউ।
করোনায় ঝুঁকি আছে জেনেও থেমে থাকেননি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পুলিশের সদস্যরা। পুলিশ সুপার মহোদয় বলেন, কিন্তু এমন মহামারি দেখেনি। সারা বিশ্বকে থমকে দিয়েছে করোনাভাইরাস। থানা সহ বিভিন্ন ইউনিটের পুলিশ অফিসার ও কনস্টেবলরা আমাদের সাথে দিনরাত সমানভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তাদের অনেকেই পরিবার নিয়ে থাকেন। তাদের বলে দেওয়া হয়েছে ভাল করে পোষাক খুলে জীবনানাশক ছিটিয়ে নিজেকে জীবানুমুক্ত মুক্ত হয়ে বাড়িতে যাবেন। দুরত্ব বজায় রাখবেন। কোন সমস্যা দেখা দিলে আমাকে জানাবেন।
পুলিশ সুপার মহোদয় মনে করেন, বৈশ্বিক এ মহামারী একা কখনোই মোকাবেলা করা সম্ভব না। দেশের মানুষকে সচেতন আর সহযোগিতার
সত্যিকার অর্থে তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার ওসি একজন হ্যামিলনের-বাঁশিওয়ালা। হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতই ভালো সদস্য তথা মানুষের কল্যাণে যেমনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন
এভাবেই বদলে যাচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পুলিশ পরিবার।