• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৭:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঝিনাইদ সীমান্ত থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ আপন দুই ভাইকে আটক করেছে ৫৮ বিজিবি নাচোল উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবু পুলিশের হাতে গ্রেফতার! গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃ’ত্যু গোপালগঞ্জে আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪ পালিত নাচোলে জাতীয় আইন গত সহায়তা দিবস-২৪ পালিত গোমস্তাপুরে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় এসির তার চুরির ৩ ঘন্টার মধ্যে চোরকে আটক করে মালামাল উদ্ধার করল পুলিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত নাচোলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার বরাদ্দের অর্থ লোপাটের অভিযোগ খামারিদের নাচোলে গুণীজন সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি প্রদান

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছেলের খোঁজ চেয়ে মায়ের সংবাদ সম্মেলন

Habibulla Sipon / ৪৩২ Time View
Update : রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২১

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সদর উপজেলা থেকে নিখোঁজ আফজাল (৩৭) নামের এক ব্যক্তি।ওই ছেলের খোঁজ চেয়ে তার মা খাদিজা বেগম রোববার (২৯ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১ টায় মডেল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।নিখোঁজ আফজাল হোসেন রাজশাহী জেলার তোফাজ্জুল ইসলামের ছেলে আফজাল হোসেন (৩৭)।

সংবাদ সম্মেলনে খাদিজা বেগম বলেন, প্রায় ১৫ বছর আগে আমার ছেলের সাথে উপজেলার আলাতুলি ইউনিয়নের বকচর এলাকাতে মৃত আব্দুর রহমানের মেয়ে রোকশানার (৩২) সাথে আমার ছেলে আফজালের বিয়ে হয়।বিয়ের পর থেকেই আমার ছেলে তার শশুড় বাড়িতেই (ঘর জামাই) থাকত।তার জাতীয় পরিচয় পত্রে শশুড় বাড়ি ঠিকানা দেয়া আছে।২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) মেরে ফেলেছে বলে আমার ছেলের বউয়ের নিকট থেকে জানতে পারি। কিন্তু ছেলের লাশ নেয়ার জন্য আলাতুলির সিমান্তে গিয়ে খোঁজ নিলে; এলাকার লোকেরা বলে সেদিন কাউকে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করেনি।এখন পর্যন্ত আমার ছেলে আফজালের খোঁজ মিলেনি।

খাদিজা জানান, যখন আমার ছেলের খোঁজ চাইতে রোশনারার পরিবারের কাছে বারবার শরনাপন্ন হই। সে সময়ে রোকশানা আমাদের ৩ জনের বিরুদ্ধে ( আমিসহ আমার স্বামী তোফাজ্জুল ও নিখোঁজ ছেলে আফজাল) যৌতুকের মামলা দায়ের করে। আমি জামিনে মুক্তি পেলে ,আমার স্বামী আর ছেলে মুক্তি পায়নি।তারা বর্তমানে পরোয়ানাভুক্ত (ওয়ারেন্ট) আসামি হয়ে আছে।আদালতে নির্দেশে তানোর থানা পুলিশ চলতি বছরের এপ্রিল মাসে আমার বাড়ির মালামাল জব্দ (ক্রোড়) করে।

খাদিজা আরও জানান, আমার ছেলের খোঁজ না পেয়ে রোকশানাসহ তাদের পরিবারের মোট ৬ (ছেলের বউ) জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি।তদন্তকারি কর্মকর্তা সাব ইন্সেপেক্টর (এসআই) নজরুল ইসলাম আমার করা মামলায় ৬ জন আসামিদের সাথে লেয়াজোঁ করে আমার বিরুদ্ধে সাক্ষি দেয়।অতঃপর মামলাটি শেষ হয়।পরে ওই তদন্তকারী কর্মকর্তা (নজরুল ইসলাম) কোর্টে আমার বিরুদ্ধে অপহরণের মামলাটি মিথ্যা বলে, একটি মামলা করেন।তার করা মামলার ভিত্তি না থাকায়, আদালত আমাকে জামিনে মুক্তি দেয়।আমি আদালত থেকে মুক্তি পেলেও মন থেকে মুক্তি পাইনি, আমি আমার ছেলের খোঁজ চাই, আর আদালত থেকে যৌতুকের মিথ্যা মামলা থেকে পরিত্রাণ চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!