কোটালীপাড়া ( গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি :
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের পঞ্চিম নারিকেল বাড়ী, ক্রয় কৃত সম্পত্তি মালিক মসি বাবুল ঘরজা পিতা : মৃত সুনীল ঘরাজা স্থানীয় বাসিন্দা। মসি বাবুল ঘরজা ক্রয় কৃত সম্পত্তির পরিমাণ ১৫.৫ শতাংশ (সাড়ে পনের শতাংশ) জে এল নং২৫, খতিয়ান নং ১১৪২ এর পর্চা ও ম্যাপ। তা ছাড়া আরো জমি আছে।
এখানে সরকারি হালট বি,আর,এস নং-৭৫৯ ও জমির পরিমান ৩৫০ গজ। মসি বাবুলে অভিযোগ করেছেন সরকারি হালট দিয়ে রাস্তা যাবার কথা। কিন্তু দুঃখের বিষয় সমস্ত রাস্তাটি ক্রয় কৃত জমির উপর দিয়ে রাস্তা তৈরি করে। এই বিষয় নিয়ে দুই বার অভিযোগ করেন। কোটালীপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে, পরে কোটালীপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়। নির্বাহী অফিসার বলেন রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের তোশিলদারের উপর মাপের দায়িত্ব দেন। তার সাথে কোন সমঝোতা না করে,কিনবা ক্ষতি পূরন না দিয়ে রাস্তা করে যান। এই রাস্তাটি নিয়ে তিন বছর যাবত মসি বাবুলের সাথে ও দত্ত বংশের প্রভাবশালীদের মধ্যে মারামারি ও হুমকি ধামকি চলমান।
এই বিষয় নিয়ে রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান বাবু ভীমচন্দ্র বাগচী ও তোশিলদার বলেন মেম্বর, চৌকিদার ও গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গ নিয়ে জমি মেপে পিলার বসাতে হবে কিন্তু দত্ত বংশের লোকজন বসতে নারাজ। চেয়ারম্যানকে কথা অমান্য করে দত্ত বংশের প্রভাবশালী লোকজন মসি বাবুলের সাথে গোলমাল ও মারামারি লাঠিয়াল ব্যবহার করেন।
বুধবার ১১ টা সময় মসি বাবুল ঘরজা সাথে মরন দও, সুনীল দওর সাথে কথার কাটাকাটি হয়ে থাকে এবং দত্তবাড়ির প্রভাবশালীদের প্রভাবের কাছে মসি বাবুল অসহায়। তাই গ্রামের কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তি সাক্ষী দিয়েছেন।ধীরেন হালদার বলেছেন সরকারি হালট দিয়ে রাস্তা যায়নি। রাস্তা গেছে সম্পূর্ণ ক্রয়কৃত জমির উপর দিয়ে সেই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জতিন মুরি,অমল বৈদ্য,বরুণ হালদার আরো অনেকে।
আজ ১৪/০৯/২০২৩ ইং রোজ বৃহস্পতিবার মসি বাবুল ঘরজা বলেন নিজস্ব টাকা দিয়ে রাস্তা তৈরি করে জনগণের স্বার্থে দিয়েছি, তাতেও যদি আমার উপর হামলা হুমকির আসে। আমি সংখ্যালঘু তাই বলে আমার ক্রয়কৃত সম্পত্তি জোরপূর্বক রাস্তা তৈরি করে নিয়ে যায়। আমি প্রশাসনের উপর নির্ভরশীল ও শ্রদ্ধাশীল।