• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
গোমস্তাপুরে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় এসির তার চুরির ৩ ঘন্টার মধ্যে চোরকে আটক করে মালামাল উদ্ধার করল পুলিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত নাচোলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার বরাদ্দের অর্থ লোপাটের অভিযোগ খামারিদের নাচোলে গুণীজন সংবর্ধনা ও শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি প্রদান নাচোল জামায়াত বিএনপির ৩ প্রার্থীর মনোনায়ন প্রত্যাহার নাচোলে নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের মাঝে ৮লাখ ৯হাজার টাকা ও ১৬১টি সাইকেল বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের জীবন মানোন্নয়নের ১৬৭ জনকে বাইসাইকেল বিতরণ সমসপুর দাখিল মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে কোষাগার শূন্য করার অভিযোগ শিক্ষকদের ! শিবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী

তৃতীয় টার্মিনালে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name / ১৬৫ Time View
Update : শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৩

 

তৃতীয় টার্মিনালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার সকাল ১০টার কিছু সময় পরে তৃতীয় টার্মিনালে পৌঁছান। পৌঁছে তিনি ঘুরে দেখছেন সদ্য নির্মিত তৃতীয় টার্মিনাল। এরপর এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তিনি টার্মিনালের সফট ওপেনিং করবেন।

জানা গেছে, সফট ওপেনিংয়ের পর বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইট এই নতুন টার্মিনাল ব্যবহার করে ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওনা করবে। সেই ফ্লাইটের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংও করবে রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইন্স।

তৃতীয় টার্মিনালে ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটারের করিডোরে ঢুকলেই বুকিং কাউন্টার। এখান থেকে লাগেজ বুকিং করে যাত্রীরা যাবেন ইমিগ্রেশনে। পরে বডি স্ক্যানার আর অটোমেটিক লাগেজ চেক করা হবে।

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান বলেন, ‘এই করিডোর পার হওয়ার জন্য যাত্রীরা স্ট্রেইট এসকেলেটর ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। নান্দনিক লাউঞ্জ, লিফট, আধুনিক বোর্ডিং ব্রিজ দিয়েই ফ্লাইটে উঠে যাবেন যাত্রীরা। অত্যাধুনিক বডি স্ক্যানার, লাগেজ চেকিং মেশিনসহ সবই আছে। বিশ্বের অন্যান্য বিমানবন্দরের সকল সুবিধাই পাবেন যাত্রীরা। আশা করা হচ্ছে ২০২৪ সালের মধ্যে তৃতীয় টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারবেন যাত্রীরা।’

২০১৭ সালের অক্টোবরে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণের প্রকল্প পাস করা হয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায়। ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায় নতুন এই টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২০ সালের এপ্রিলে। এর মধ্যে জাপানের সহায়তা ১৬ হাজার ১৪১ কোটি টাকা। সিঙ্গাপুরের স্থপতি রুহানি বাহরিনের নকশায় নির্মাণ করা হয় এই টার্মিনাল।

অত্যাধুনিক বোর্ডিং কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, চেকিং, নান্দনিক লাউঞ্জ, ট্রানজিট সুবিধা, বোর্ডিং ব্রিজ, সুবিশাল করিডোর, স্কেলেটর, লাগেজ বেল্টসহ সব সুবিধাই রাখা হয়েছে নতুন টার্মিনালে।

তিন বছরেই শেষ হয়েছে ৯০ ভাগ কাজ। বাকি কাজও শেষ হবে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। এ প্রকল্প থেকে সাশ্রয় হয়েছে প্রায় ৭ শ কোটি টাকা। যা দিয়ে আরও কিছু অতিরিক্ত কাজ করার পরিকল্পনা করছে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বলছে, শাহজালাল বিমানবন্দরের পুরনো দুটি টার্মিনালে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ হাজার যাত্রী সেবা পাচ্ছেন। সে হিসাবে বছরে প্রায় ৮০ লাখ যাত্রীকে সেবা পাচ্ছেন। নতুন এই টার্মিনালের ফলে বছরে অতিরিক্ত ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া সম্ভব।

এদিকে, এই তৃতীয় টার্মিনাল চালু হওয়ার আগেই বিশ্বের বিভিন্ন বিমান সংস্থা বাংলাদেশের বাজার ধরতে চাচ্ছে। এরইমধ্যে জমাও পড়েছে কিছু আবেদন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!