হবে হয়তো-বা! নইলে ম্যাচের প্রথম ঘন্টায় তুলনামূলক নিষ্প্রভ নেইমার শেষ আধ ঘন্টায় অমন জ্বলে হয়ে ওঠেন কিভাবে? বক্সের বাইরে থেকে বল পেয়ে দারুণ টার্ন ও শটে নিজে গোল করেন। পরের দুই গোলের কোনোটিতেই তাঁর অ্যাসিস্ট না। কিন্তু বিল্ডআপে মূল ভূমিকা নেইমারেরই। বিশেষত শেষ গোলে তাঁর ব্লাইন্ডে বাড়ানো পাসটি। আহ্!
পেরুর বিপক্ষে ব্রাজিলের ৪-০ গোলের জয় একটু বেশি বেশিই যেন। স্কোরলাইনের মতো দারুণ খেলেনি তাঁরা। যদিও মনে রাখতে হবে, এ ম্যাচে কোচ তিতে অনেক পরীক্ষা-নীরিক্ষা করেছেন। সেটি একাদশ থেকে ফরমেশন, সব জায়গায়।
তবে সব কিছুর পরও নেইমার নেইমারই। ব্রাজিলের হলুদে তিনি যে অদম্য, অনন্য — বোঝালেন আবারও। চুলের রঙ বদলালেই-বা কী! কোপায় ২ ম্যাচে ২ গোল হয়ে গেল। টুর্নামেন্টে কত গোল করবেন নেইমার?