• শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৪:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফুলকুঁড়ি স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো আন্তঃশ্রেণী বিতর্ক প্রতিযোগিতা – ২০২৪ নাচোলে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠিত মহেশপুরে ড্রাগন চাষী মিলনের ২৬শ’ ড্রাগন গাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা কোটালীপাড়া জোর পূর্বক ৭০ বিঘা ঘের তৈরি নাচোলে বিশ্ব “মা” দিবস উদযাপন নাচোলে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কে সংবর্ধনা নাচোলে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু গোমস্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  আশরাফ আলী আলিম নির্বাচিত নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল কাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে কামাল উদ্দিন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা ইয়াসমিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত। বুধবার নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, চেয়ারম্যান পদে ২জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে-৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে-২জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাজশাহীর বাঘায় পানির দামে আম, হতাশায় চাষিরা।

Reporter Name / ৫৪১ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ

শেষ হচ্ছে গোপালভোগ আম , খিরশাপাত শেষের দিকে । পাওয়া যাচ্ছে বাজারে ল্যাংড়া, খিরশাপতি, লক্ষণভোগ ও রাণীপছন্দ আম।
তবে করোনায় ক্রেতা নেই, আর ক্রেতার অভাবে দাম কমেছে বলে জানাযায় চাষী ও ব্যবসায়ী দের থেকে ।

রাজশাহীর বাঘা উপজেলা বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানাযায় বর্তমানে ল্যাংড়া আম বিক্রি হয়েছে প্রতিমণ ১২০০- ১৪০০ টাকা, খিরশাপাত (হিমসাগর) ১৬০০-১৮০০ টাকা, লক্ষণভোগ ৬০০-৭০০ টাকা, দুধসর ৭০০-৮০০ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া আম বিক্রেতা রবি শেখ জানান, প্রতিকেজি খিরশাপাতি আম বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, ল্যাংড়া আম ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লক্ষণভোগ ২০ থেকে ২৫ টাকা ও রাণীপছন্দ ২৫ থেকে ৩০ টাকা, গুটি জাতের আম ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
আম ব্যবসায়ী ও চাষিদের দাবি, বাইরের ব্যবসায়ীরা আসতে পারছেন না লকডাউন ও করোনায় সংক্রমণের ভয়ে। এমন অবস্থায় প্রতিদিনই লোকসান হচ্ছে তাদের। অন্যদিকে, বিভিন্ন আমের দামে মণপ্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা কমেছে।

একজন চাষী সাহিন আলম জানান, আম বিক্রি না করে উপায় নেই। আমে পরিপক্কতা এসেছে, গাছে থাকলেও পেকে পড়ে যাচ্ছে। নামিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে।

গোচ্ছি ব্যবসায়ী আক্কাস আলী জানান, আমের দাম কম। কিন্তু তিন থেকে চার দিনের তুলনায় দাম বেড়েছে । আড়ৎ গুলোতে ল্যাংড়া আম বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকা , খিরশাপাত ৪০-৪৫,লক্ষনভোগ ২৩-২৭ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।

আড়ৎদার দের থেকে জানাযায় , এবার তেমন পাইকার আসছেনা না। লকডাউন ও করোনায় আক্রান্তের ভয়ে অনেকেই আসছেন না। এ কারণে আমের দাম অনেকটা কম। এই সময়ে আমের দাম প্রতিদিন মণে কমপক্ষে ১০০ থেকে ২০০ টাকা করে বাড়ার কথা, সেখানে কমেছে।

চক ছাতারী গ্রামের আম ব্যবসায়ী রিপন আলী বলেন, ‘গতবার করোনা থাকলেও আমের দাম কম ছিল না। ঢাকা বা চট্টগ্রামের আড়তেও ৫০-৬০ টাকার ওপরে আম বিক্রি করা যাচ্ছে না। কিন্তু অন্যবার এই সমেয় গোপালভোগ, হিমসাগর বা ল্যাংড়া ৮০-১০০ টাকা কিনতে হয়েছে বাজার বা বাগান থেকেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!