• সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
গোমস্তাপুরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন ঝিনাইদ সীমান্ত থেকে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ আপন দুই ভাইকে আটক করেছে ৫৮ বিজিবি নাচোল উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবু পুলিশের হাতে গ্রেফতার! গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃ’ত্যু গোপালগঞ্জে আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪ পালিত নাচোলে জাতীয় আইন গত সহায়তা দিবস-২৪ পালিত গোমস্তাপুরে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় এসির তার চুরির ৩ ঘন্টার মধ্যে চোরকে আটক করে মালামাল উদ্ধার করল পুলিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত নাচোলে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার বরাদ্দের অর্থ লোপাটের অভিযোগ খামারিদের

সাপাাহারে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

Reporter Name / ২৩৪ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

মনিরুল ইসলাম, সাপাহার; নওগাঁ


নওগাঁর সাপাহারে ষড়যন্ত্রকারী ও চক্রান্তকারী মাসিরা চৌধুরী’র মিথ্যা প্রচারনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহাজান হোসেন মন্ডল।

বৃহষ্পতিবার বিকেল ৩টায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে উক্ত সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত কয়েকদিন আগে জৈনক মাসিরা চৌধুরী তার নামে মিথ্যা অপপ্রচার করে। যা ইন্ডিপিন্ডেন্ট টেলিভিশনে সংবাদ আকারে প্রকাশিত হয়। মাসিরা চৌধুরী যে ধরনের বক্তব্য প্রদান করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন যে, “আমার জীবনে আমি কোন দিন কথিত ওই মাসিরা চৌধুরীকে দেখিনি বা চিনিওনা। অথচ তিনি তার বক্তব্যে আমাকে জালিয়াত বলে উল্লেখ করেছেন। আমি নাকি তার সম্মতির জাল দলিল তৈরী করে আত্মসাত করেছি। তার বক্তব্যে তিনি যে সম্পত্তির কথা উল্লেখ করেছেন তা তার ভাই মাকসুমুল হক চৌধুরী বিক্রি করেছেন। যা নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার জনৈক জুলফিকার আলী নামক এক ব্যক্তি ক্রয় করেন। উক্ত জুলফিকার আলীর সাথেও আমার কোন সম্পর্ক নেই। কথিত ওই মাসিরা চৌধুরী তার বক্তব্যে আমার মান সম্মানের ব্যপক ক্ষতি সাধন করেছেন। প্রকৃত ঘটনা না বুঝে তিনি আমাকে তাদের ব্যক্তিগত পারিবাকি ঝামেলায় জড়িয়েছেন।”উপজেলা চেয়ারম্যান বার বার চ্যালেঞ্জ করে বলেন, তিনি যে তার সম্পত্তি জাল করে নিয়েছেন তার বিষয়ে ওই মাসিরা চৌধুরীর সাহস থাকলে সে তা প্রমান করুক। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্র্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

জমির মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী বলেন, “আমার বাবা দীর্ঘদিন আগে আমার নামে জমি হেবা করে দেন। যা থেকে আমি বিক্রয় করি। এখানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্জান হোসেনের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।”
জমি ক্রেতা জুলফিকার আলী বলেন, “আমি মাকসুমুল হক চৌধুরীর কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। এখানে মাসিরা চৌধুরী কেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে টানছেন তা আমার বুঝে আসছে না।”

সংবাদ সম্মেলনে জমির প্রকৃত মালিক মাকসুমুল হক চৌধুরী,তার বোন মরিা চৌধুরী, ক্রেতা জুলফিকার আলী সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।

এম.এস.হোসেন/


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category




error: Content is protected !!
error: Content is protected !!