• মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে নার্সিংয়ে এস আলম গ্রুপের ‘জমিদারি প্রথা’, বিদেশেও টাকা পাচার! প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নিউ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষকের নেতৃত্বে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ, থানায় মামলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে রাসুল (সা:) কে অবমাননার প্রতিবাদে ছাত্র সমাজের মিছিল-সমাবেশ তাহেরপুর কলেজ কমিটি’র সভাপতি হলেন,সাবেক মেয়র আ.ন.ম সামসুর রহমান মিন্টু বেনাপোল যানজট নিরসনে পোর্ট থানার নবাগত ওসি ও সার্জেন্টের ঝটিকা অভিযান গোমস্তাপুরে প্রা.বি. সহকারী শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেড করার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান। কারসাজি করে ডিমের মূল্য বৃদ্ধি, দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪২,০০০ টাকা জরিমানা মুহাম্মাদ (সাঃ)’র উপর কটুক্তি করায় বেনাপোলে বিক্ষোভ মিছিল যশোরের বেনাপোল পুলিশের অভিযানে আটক- ৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুদ্ধাচারে শ্রেষ্ঠ ইউএনও হলেন, আসমা খাতুন

Reporter Name / ২১৩ Time View
Update : সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ


সরকারি সেবা প্রদানে শুদ্ধাচার চর্চা ও কর্মদক্ষতার ওপর ভিত্তি করে স্বীকৃতিস্বরূপ বছর অনুযায়ী শুদ্ধাচার পুরস্কার দিয়ে থাকে জেলাপ্রশাসন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুদ্ধাচার পুরষ্কার পেয়েছেন জেলা প্রশাসনের ছয় কর্মকর্তা-কর্মচারী।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, সততা, কর্তব্যজ্ঞান, দায়িত্বশীলতা, কর্মদক্ষতা ও জনসাধারণকে সেবা প্রদানসহ অন্যান্য মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করেই দেওয়া হয়ে থাকে শুদ্ধাচার পুরষ্কার।

সোমবার (২৬ জুন) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাপ্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বছরব্যাপী শুদ্ধাচারে পুরষ্কারে মনোনীতদের মাঝে ক্রেস্ট, সনদপত্র তুলে দেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাপ্রশাসক একেএম গালিভ খান।
জেলা প্রশাসনের এবারের শুদ্ধাচারে নারী কর্মকর্তা হিসাবে একজন শুদ্ধাচার পুরষ্কারে মনোনীত হয়েছেন গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসমা খাতুন। শুদ্ধাচারে পুরস্কৃত হয়ে তাঁর অনুভূতি জানতে চাইলে ইউএনও আসমা খাতুন বলেন, যেকোনো পুরস্কারই অনুপ্রেরণা যোগায়। আমার কাজের জীবনের শুরু থেকেই আমি আন্তরিকভাবে কাজ করার চেষ্টা করে আসছি। অনেক ক্যাটাগরির (মানদণ্ড) ওপর ভিত্তি করেই শুদ্ধাচার পুরস্কার দেওয়া হয়। উপজেলা পর্যায় থেকে জেলা পর্যায়ে মনোনীতদের বাছাই করা হয়। আমি শুদ্ধাচার পেয়ে অনেক আনন্দিত হয়েছি। আমি মনে করি আমার কাজের দায়িত্ব আরও কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাপ্রশাসক এ কে এম গালিভ খান শুদ্ধাচার পুরস্কৃতদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, উপজেলা ও জেলা পর্যায় মিলে ছয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ বছর শুদ্ধাচার পুরস্কৃত করা হয়েছে। পুরস্কৃতরা সকলেই ক্রেস্ট, সনদপত্রের পাশাপাশি এক বেসিক সম-পরিমাণ নগদ অর্থ সম্মানী পাবেন।

 

আরও পড়ুনঃ- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেনে ঢাকায় যাবে কোরবানির পশু

 

মনোনীতদের নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জেলাপ্রশাসক বলেন, শুদ্ধাচারে মনোনীতদের নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নীতিমালা রয়েছে। প্রথমে উপজেলা থেকে জেলা পর্যায়ে তালিকা আসে, এরপর জেলা পর্যায়ে কমিটির মাধ্যমে বাছাই করা হয়ে থাকে। মনোনীতরা সকলেই নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা ও নৈতিক মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগেও যারা নির্বাচিত হয়েছেন সকলেই মানদণ্ডের ভিত্তিতে শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন।

বিশিষ্টজনরা বলছেন, পুরস্কার দায়িত্বশীলদের কাজের প্রতি মনোনিবেশে আরো গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও জনগণের সেবায় আরও দৃঢ় ভূমিকা রাখতে এই শুদ্ধাচার পুরস্কার অবশ্যই আন্তরিক প্রেরণা যোগাবে।

এম.এস.হোসেন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category